Saturday, May 13, 2017
শ্রীমদ্ভগবদগীতার তাৎপর্য ১৩/১৪
Hey visitor! I'm Satyajit Roy holding a big name of famous indian film director! but not for nothing at all ��. Trying to write something about something.
চৈতন্যচরিতামৃত
Hey visitor! I'm Satyajit Roy holding a big name of famous indian film director! but not for nothing at all ��. Trying to write something about something.
অমৃতকথা
“সৰ্বং কর্মাখিলং পার্থ জ্ঞানে পরিসমাপ্যতে ৷”
“জ্ঞানাগ্নিঃ সৰ্বকৰ্মাণি ভস্মসাৎ কুরুতে তথা ৷”
জ্ঞানলাভই আমাদের জীবনের উদ্দেশ্য । সুখই
ভোগ কর বা দুঃখই ভোগ কর, তোমার জীবনের
উদ্দেশ্য ওদুটোর একটাও নয় । সংসারেই থাকুক বা
সন্ন্যাসীই হোক, ছাত্র-জীবনের মধ্যে বা
ব্যবসায়-বাণিজ্যের ছুটোছুটির ভেতর যেখানেই
থাকুক না কেন, মানুষ সকল অবস্থায় এমন ভাবে কাজ
করতে পারে, যাতে তার প্রত্যেক কাজই তাকে
জ্ঞানের পথে এগিয়ে দেবে । লোকে মনে
করে বটে, কিন্তু ধর্ম জিনিসটা সংসার থেকে আলাদা
করে রাখবার জো নেই । এটা বোঝাবার জন্যেই
যেন গীতার উপদেশ আরম্ভ হয়েছে
রণভূমিতে, যেথায় হিংসা-দ্বেষের তরঙ্গ গর্জাচ্ছে
। উদ্যমরহিত হয়ে থাকবার অবকাশ মাত্র নেই এবং
মানব-মনের পৈশাচিক প্ৰবৃত্তিগুলোই নিঃসঙ্কোচে
খেলতে দাড়িয়েছে । এখানে যদি ধর্মের
সর্বোচ্চ উপদেশ ও অনুষ্ঠান চলে, তবে সংসারে
আর এমন কোন স্থান আছে, যেখানে তা চলবে
না ? যে ধর্ম সকলের জন্যে নয়, সে ধর্ম কে
চায় ? তুমি সুখে থাক, শান্তি পাও আর আমি দুঃখ-কষ্টে
মরি, এ শাস্ত্রকারের ইচ্ছা নয় । যথার্থ ধর্মের
অনুষ্ঠান, গৃহস্থজীবনে বা সন্ন্যাস নিয়ে; সব
জায়গায় চলবে । ধর্ম সকলকে এক জায়গায় নিয়ে
যাচ্ছে এবং বুঝিয়ে দিচ্ছে, ‘মানুষ তুমি যে
পূর্ণস্বরূপ, তাই আছ, হাজারই কেন মনে কর না তুমি
ক্ষুদ্র, তোমার শরীর আছে, তোমার সুখদুঃখ-
ভোগ হচ্ছে, তুমি মরবে ইত্যাদি, তুমি যা তাই আছ ও
থাকবে ।’
ধৰ্ম বলছেন -
“য এনং বেত্তি হন্তারং যশ্চৈনং মন্যতে হতম্ ৷
উভৌ তৌ ন বিজানীতো নায়ং হন্তি ন হন্যতে ৷৷”
- ‘যে কেউ আত্মাকে হস্তা বলে মনে করেন
কিংবা মনে করেন আত্মা মরে, তাঁরা উভয়েই
আত্মাকে জানেন না, আত্মা জন্মেনও না, মরেনও
না ।’ - ‘(আত্মা) কখনও জন্মেন না, বা মরেনও না ।’
“বেদাবিনাশিনং নিতং য এনমজমব্যয়ম্ ৷
কথং স পুরুষঃ পাৰ্থ কং ঘাতয়তি হস্তি কম্ ৷৷”
— ‘যিনি নিত্যস্বরূপ আত্মাকে জানেন, তিনি কাকেই বা
মারবেন, কার দ্বারাই বা হত হবেন ?’
তিনি কিছুই করেন না । তাঁর শরীর-মন আমরণ আপনা-
আপনি কাজ করে চলে যায় । সৎকাজ, পরোপকার
প্রভৃতি তাঁর স্বভাবসিদ্ধ হয়ে যায় । দেখা গেল,
আত্মজ্ঞান মানুষকে সুখদুঃখের পারে নিয়ে যায় ।
সেইজন্য মানুষ যখন শোকে মোহে অবশ
হয়ে পড়ে তখন আত্মজ্ঞান উপলব্ধি করিয়ে
দেওয়া ছাড়া অন্য উপায় নেই । ঐ জ্ঞান উপলব্ধি না
করে, অর্জুনেরও শোক মোহ যায়নি । বিশ্বরূপ
দর্শন না করে, এক মহাশক্তির হাতে যন্ত্রস্বরূপ
হয়ে রয়েছি, এ কথা অনুভব না করে কারও কোন
দিন অজ্ঞান-প্ৰসূত শোক মোহ দুর্বলতাদির লোপ
হয় না । অর্জুন যখন দেখলেন যে, সংসারে কারও
কিছু করবার ক্ষমতা নেই, তখনি তাঁর ভ্ৰম ঘুচলো, তখনি তাঁর শোক মোহ দূরে গেল ।
Hey visitor! I'm Satyajit Roy holding a big name of famous indian film director! but not for nothing at all ��. Trying to write something about something.
হরিহর (বিরোধ না ঐক্যবদ্ধ)
হরিহর বলতে বুঝায়,
হরি = বিষ্ণু বা কৃষ্ণ আর
হর = শিব
এই হরিহর বিগ্রহ আমরা দেখতে পাই নবদ্বীপ
ধামে গদ্রুম দ্বীপে অলকা নদীর পাশে অবস্থিত
। এটা অভিন্ন কাশি(বারানাসি) বলা হয়, এটা আরেক নাম
হচ্ছে হরিহর ক্ষেত্র । হরি আর হর অর্ধেক বিষ্ণু
আর অর্ধেক শিব মিলে একটা সুন্দর ও অদ্ভূদ বিগ্রহ
।
বৈষ্ণবরা বিষ্ণুকে আরাধনা করে আর শৈব্যরা শিবের
আরাধনা করে কিন্তু মাঝে মাঝে এই বৈষ্ণব আর
শৈব্যদের মধ্যে বিরোধ দেখা যায় । আমাদের
আগে এই দুজনের তত্ত্ব বুঝতে হবে । বিষ্ণু
ভক্তরা শিবকে বৈষ্ণবদের শ্রেষ্ঠ হিসেবে পূজা
করে (বৈষ্ণবানাং যথা শম্ভুঃ ভাগবত ১২/১৩/১৬) । ভগবান
আর ভক্ত অভিন্ন তাই শিব আর বিষ্ণু অভিন্ন আবার
ভিন্ন ।
তাই ব্রহ্মসংহিতায় ৫/৪৫ বলেছে
ক্ষীরং যথা দধি বিকারবিশেষযোগাত
সঞ্জায়তে ন হি তত: পৃথগস্তি হেতো:।
য: শম্ভুতামপি তথা সমুপৈতি কার্যাদ
গোবিন্দমাদিপুরুষং তমহং ভজামি।।
অনুবাদ - দুগ্ধ যেমন বিকার-বিশেষযোগে দধিতে
পরিণত হয়, যা কারণরূপে দুগ্ধ হতে পৃথক নয়, তেমনি
যিনি কার্যবশত 'শম্ভুতা' প্রাপ্ত হন এবং সেই আদিপুরুষ
গোবিন্দকে আমি ভজনা করি।
দুধ আর দই এক আবার ভিন্ন, এক কারন, দুধ ছাড়া দই হই
না। আর ভিন্ন কেন, কারন দুধ থেকে দই হয় কিন্তু
দই থেকে দুধ হতে পারে না।
তাই শিব আর কৃষ্ণ এক আবার ভিন্ন তাই একে অচিন্ত্য
ভেদাভেদ তত্ত্ব বলা হয় ।
আবার হরিভক্তিবিলাশে বলা হয়েছে "নিঃসন্দেহে
চিন্ময় জগতের একমাত্র গন্তব্য পরমেশ্বর ভগবান
নারায়ণ।
কিন্তু যে ব্যক্তি শ্রীশিব কে বিরোধিতা করে,
সে কখনই চিন্ময় জগতে প্রবেশের সুযোগ পায়
না।।" [ শ্রীশ্রী হরিভক্তি বিলাসঃ ১৪/১৮৯ ধৃত
কূর্ম্মপুরাণে ভৃগুমুনির ঘোষণা ]
আবার যারা শিবের আরাধনা করে তাদের উচিত
বিষ্ণুকে সাথে নিয়ে আরাধনা করা । বিষ্ণুকে বাদ
দিয়ে শিবের আরাধনা করার অর্থ হলো রাবনের
মতো অবস্থা হওয়া । রাবন শিব ভক্ত ছিল কিন্তু তিনি
রামকে বাদ দিয়েছেন তাই তার দশ মাথা শিরচ্ছেদ
হয়েছে আর রাবনের বংশ বিনাশ হয়েছে ।
শাস্ত্রে এরকম অনেক প্রমাণ পাওয়া যায় যারা বিষ্ণুর
আরাধনা বাদ দিয়ে শুধু শিবের আরাধনা করেছে ।
তাদের বিষ্ণুর হাতে মরতে হয়েছে ।
তাই পুরাণে আমরা পাই, শিব বলেছে আমার আরাধ্য
দেব হচ্ছে বিষ্ণু আর বিষ্ণু বলছেন আমার আরাধ্য
হলো শিব । যদিও সবকিছু বিষ্ণু থেকে এসেছে ।
ভাগবতে ৪/৭/৫০ বলেছে “ভগবান শ্রীবিষ্ণু
বলেছেন – ব্রহ্মা, শিব এবং আমি জড়জগতের পরম
কারন । আমি পরমাত্মা, স্বয়ংসম্পূর্ণ সাক্ষী । কিন্তু
নির্বিশেষভাবে ব্রহ্মা, শিব এবং আমার মধ্যে কোন
পার্থক্য নাই ।”
আবার একই কথা মহাভারতের অনুশাসন পর্বে ১৩৫ নং
শ্লোকে বলা হয়েছে, বিষ্ণু আর শিবের মধ্যে
কোন পার্থক্য নেই ।
তাই আমাদের এই হরি আর হরের মধ্যে যে
প্রেম তা আমাদের বুঝতে হবে । শিব আর বিষ্ণু
একজন আরেকজনকে ছাড়া থাকতে পারে না । তাই
এই হরিহর ক্ষেত্র হলো বৈষ্ণব আর শৈব্যদের
একটা মিলনস্থান । মিলেমিশে আমাদের পরম
আরাধ্যকে আমাদের আরাধনা করতে হবে ।
বিরোধ না ঐক্যবদ্ধ হয়েই আমাদের দুজনের
আরাধনা করতে হবে । কিভাবে ঐক্যের মাধ্যমে
সেবা করা যায় তার নিদর্শন এই হরিহর বিগ্রহ ।
কৃতজ্ঞতায়- কৃষ্ণভাবনামৃত পেইজ।
Hey visitor! I'm Satyajit Roy holding a big name of famous indian film director! but not for nothing at all ��. Trying to write something about something.
কেন শ্রীকৃষ্ণের ১৬১০৮ পত্নী ?
পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের দ্বারকা লীলা পাঠ
করলে জানা যায় যে তাঁর ১৬১০৮ জন মহিষী
(স্ত্রী ) ছিলেন । এই লীলাটি অনেক অজ্ঞানী
এবং নীচ ব্যক্তিদের কাছে বির্তকিত বলে মনে হয়
। এছাড়া অনেকেই পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে
এই কারনে কামুক , নীচ কিংবা প্রেমের দেবতা
বলে মনে করে । কিন্তু পরমেশ্বর ভগবান
শ্রীকৃষ্ণের এই বিশেষ লীলার পিছনে গভীর
তাত্পর্য বিদ্যমান যা আমাদের জড় কুলষিত হ্বদয়ে
উপলব্ধি করা অসম্ভব ।
দ্বাপর যুগে নরকাসুর নামক এক অসুর ১৬১০০জন
যুবতী অবিবাহিত রাজকন্যাকে অপহরন করে তার
প্রসাদের কারাগারে বন্ধী করে রেখেছিল ।
তখন ইন্দ্রদেবের অনুরোধে শ্রীকৃষ্ণ একাই
প্রাগজ্যোতিষপুরের (বর্তমানে আসাম রাজ্যের
তেজপুর ) সেই অসুরের নিবাসস্থল আক্রমণ
করে ধ্বংস করেন এবং নরকাসুরকে সুদর্শন চক্র
দ্বারা মস্তক ছিন্ন করে ১৬১০০ রাজকন্যাকে মুক্ত
করেন ।
সেই সময় নারীদের জন্য কিছু কঠোর সামাজিক
বিধি নিষেধ ছিল । বিবাহিত হোক কিংবা অবিবাহিত হোক -
ঘরের সদস্যদের অনুমতি ব্যতীত সূর্যাস্তের পর
ঘরের বাহির থাকলে সে অসতী হিসাবে অপবাদ
পেত । এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির সামনে সেই অসহায়
রাজকন্যারা পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে বিবাহ
করার জন্য আকুল অনুরোধ করেন । করুণাসিন্ধু
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তথন সেই অসহায় নারীদের
আকুল প্রার্থণায় সারা দেন এবং দ্বারকায় নিয়ে গিয়ে
খুব ধুমধাম এবং ঐশ্বর্যের সাথে তাদের বিবাহ
করেন । বিশ্বকর্মা সেই ১৬১০০ নতুন রাণীদের
জন্য ১৬১০০টি নতুন মনোরম প্রাসাদ তৈরি করে
দেন । সেই ১৬১০০অপহ্বত রাজকুমারীদের
অসহায় অবস্থা হতে দ্বারকার রাণী হিসেবে স্থান
দেয়া এই কাজ শুধু পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের
পক্ষেই সম্ভব ।
শ্রীকৃষ্ণের সমস্থ স্ত্রীগণই মূলত ভগবান
শ্রীকৃষ্ণের নিত্যভক্ত যারা ভাগবতধামে
শ্রীকৃষ্ণের নিত্যসেবায় রত ছিলেন । পরমেশ্বর
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের এই জড জগতের লীলা
পরিস্ফুটনের জন্য মূলত তারা এই সকল লীলার
অবতারণা করেছিলেন । তাই আমাদের সীমিত
ইন্দ্রিয় দিয়ে ইন্দ্রয়ের অধীশ্বর শ্রীকৃষ্ণের
লীলার কোন অজ্ঞানপ্রসুত মন্তব্য করা উচিত নয়।
হরে কৃষ্ণ।।
Hey visitor! I'm Satyajit Roy holding a big name of famous indian film director! but not for nothing at all ��. Trying to write something about something.
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে হিন্দুধর্মের মতামত কি?
উত্তর: পৃথিবীর উপকারী প্রানীর মধ্যে গরু
অন্যতম। বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও
ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে
বলেছেন। কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে
যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।
এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল
অনুবাদ। ‘গো’ শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ
বুঝায়। যেমন : আলো, রশ্মি, জল, গরু ইত্যাদি। গো
মানে সর্বদা গরু করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা
পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা
চালাচ্ছে। অনেক হিন্দুধর্মবিদ বলে থাকেন যে
একসময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয়
কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা। নিচের সূত্র্রগুলো
দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-
প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়,
মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট।। ঋগ্বেদ, ৮/১০১/১৫
অনুবাদ:
পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান
পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-
সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না।
সংজগ্মানা অবিভ্যুষী রস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিনীঃ।
বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।।
অথর্ববেদ, ৩/১৪/৩
অনুবাদ:
এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক,
একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন
হোক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া
আমার নিকট আসুক।
যদি নো গাং হংসি যদ্যশ্বং যদি পূরুষম্।
তাং ত্বা সীসেন বিধ্যামো যথা নোহসো
অবীরহা।। অথর্ববেদ, ১/১৬/৪
অনুবাদ:
যদি তুমি আমাদের গরু, অশ্ব ও প্রজাদিগকে হিংসা কর,
তবে তোমাকে সীসকের গুলি দ্বারা বিদ্ধ করিব।
আমাদের সমাজের মধ্যে বীরদের বিনাশকারী
কেহই না থাকে।
ঋগ্বদে গোহত্যা কে মানুষ হত্যার সমকক্ষ বলা
হয়েছে ও এর সাথে জড়িতদের শাস্তি দিতে বলা
হয়েছে । ঋগ্বেদ, ১০/৮৭/১৬
মানুষ বিচার বুদ্ধি দিয়ে খাদ্যাখাদ্য গ্রহণ করবে নতুবা
মানুষ আর পশুতে প্রভেদ কোথায়। আর যারা
গোমাংস ভক্ষণের পক্ষে সাফাই গায় তারা বেশির
ভাগই ভিন্ন ধর্মের আর কিছু অল্পজ্ঞানী তথাকথিত
সেক্যুলার হিন্দু এদের মধ্যে রয়েছে।
Hey visitor! I'm Satyajit Roy holding a big name of famous indian film director! but not for nothing at all ��. Trying to write something about something.
হিতোপদেশ
Hey visitor! I'm Satyajit Roy holding a big name of famous indian film director! but not for nothing at all ��. Trying to write something about something.
হিন্দুধর্মে কি কি কারণে নামাপরাধ হয় নামাপরাধঃ
হিন্দুধর্মে অনেক অপরাধ গুলোর মধ্যে নামাপরাধ
অন্যতম। আমাদের প্রত্যেকের নাম অপরাধ জানা
উচিত। আর যেসব কারণে নাম অপরাধ সংগঠিত হয়।
সেগুলো হলঃ
(১) সাধুনিন্দা
(২) শিব ও বিষ্ণুর নামগুণাদি ভেদ করা
(৩) গুরুকে অবজ্ঞা করা
(৪) বেদাদি শাস্ত্রনিন্দা করা
(৫) হরিনামে বৃথা অর্থ কল্পনা করা
(৬) হরিনামে পাপ ধ্বংস জানিয়া পাপ করা
(৭) ধর্ম, ব্রত, দান ও যজ্ঞাদি শুভকর্মকে নামের
সহিত সমজ্ঞান করা
(৮) শ্রদ্ধাবিহীন ও শ্রবণ বিমুখ জনে উপদেশ
দেওয়া
(৯) নাম মাহাত্ম্য শ্রবণে শ্রদ্ধা ও ভক্তি না করা এবং
(১০) আমি ও আমার জ্ঞান বিষয়ে লিপ্ত হওয়া।
নামাপরাধ ভঞ্জন
প্রমাদবশতঃ নামাপরাধ সর্বদা নাম সংকীর্তনেই মুক্ত
হয়।
(উপরিউক্ত অপরাধ সমূহ যাহাতে না হয় সে দিকে
আমাদের সর্বদা সর্তক থাকতে হবে)
Hey visitor! I'm Satyajit Roy holding a big name of famous indian film director! but not for nothing at all ��. Trying to write something about something.
বৈষ্ণব কারে কয়?
Hey visitor! I'm Satyajit Roy holding a big name of famous indian film director! but not for nothing at all ��. Trying to write something about something.