Hare Krishna

Hare Krishna
Welcome to ঈশ্বরঃ পরমঃ কৃষ্ণঃ সচ্চিদানন্দবিগ্রহঃ

কল্কি, মোহাম্মদ -পুরান ও বেদ



বর্তমান সময়ে অনেকে কল্কি অবতারের সাথে মোহাম্মদকে গুলিয়ে ফেলছে। আসুন সত্য কি তা জানি-
মুসলিমদের কোরান শরীফে পীর পুজা,কবর জিয়ারত,শব ই বরাত, ঈদ ই মিলাদুন্নবী, খতন্য স্বিকৃত নয়। তবুও তারা এসব কেন মানে??
আবার হিন্দুদের অবতারকে বানায় দেয় নবী!! বাহ কী জিনিস মাইরি ওরা😁
বিষয় যেহেতু কল্কি অবতার তাই আগে এ দুটো শব্দ বিশ্লেষন প্রয়োজন-
অবতার- সংস্কৃত: अवतार, IAST: avatāra, "আবির্ভূত দেবতা" ও "অবতরণ" বা "জীবদেহধারী ঈশ্বর বা দেবতা" ও "অবতরণ"।অবতার হল হিন্দুধর্মের একটি মতবাদ। পৃথিবীতে কোনও দেবতার আবির্ভাব বা আবির্ভূত জীবদেহকে "অবতার" বলা হয়।
তো মুমিন ভাইদের কাছে প্রশ্ন -
১/ ১জন অবতার কল্কিকে তো নবী মোহম্মদ বললেন। আমি তর্কের খাতিরে মানলাম। তো অন্য অবতারগুলো কোন নবী??
২/বরাহ অবতার কোন নবী?
৩/নরসিংহ অবতার কোন নবী?
বি.দ্র: বিবর্তন মানবেন তো??😜
কল্কি- দেবনাগরী লিপি: कल्कि হিন্দুধর্মের একজন অবতার যিনি কলিযুগে মানব সমাজের ত্রাতা হিসেবে আবির্ভূত হবেন। কল্কি হচ্ছেন ভগবান বিষ্ণুর সর্বশেষ রূপ। হিন্দু ধর্মশাস্ত্র পুরাণ থেকে জানা যায় কল্কি অবতার সাদা ঘোড়ার পিঠে খোলা তরবারী হাতে আবির্ভূত হবেন। কল্কি অবতার কলি যুগের অবসান ঘটিয়ে সত্য যুগ শুরু করবেন।
মুমিন ভাইদের কাছে প্রশ্ন:
৪/কল্কি আসবে বেদ এর জ্ঞান প্রচার করতে ও সনাতন ধর্মকে রক্ষার্থে। তো আমি তর্কের খাতিরে মানলাম নবীই কল্কি। তিনি পবিত্র বেদ বানী প্রচার করছেন কী??
কল্কি অবতারের কারন-
কল্কি দেব আসবেন কলি যুগের অবসান ঘটিয়ে সত্য যুগ প্রতিষ্ঠা করতে-
আমরা কল্কিপুরান ২য় অধ্যায় এর ৯ নং শ্লোকে দেখতে পাই যে কল্কি সত্য সনাতন ও সত্য যুগ প্রতিষ্ঠা করবেন।
(স্কিনশট দ্রষ্টব্য) ভাষ্যকর- স্বামী জগদীশ্বরানন্দ, ভগবতী প্রেস)
তো মুমিন ভাইদের কাছে প্রশ্ন-
৫/নবী মোহাম্মদ কী সনাতন ধর্ম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন?
৬/সত্য যুগ মানে শান্তি ও সম্প্রিতী। তর্কের খাতিরে মানলাম ইসলাম হল সনাতন ধর্মের নতুন নাম। তো সত্য যুগ প্রতিষ্ঠা হয়েছি কী?
বি.দ্র-অন্য দেশ বাদ দিলাম, মুসলিম দেশ ইরান,ইরাক,সিরিয়া,পাকিস্থান, আফগানিস্থানে চলছে মুসলিম মুসলিম যুদ্ধ। তারাও আছে ইমাম মাহদির অপেক্ষায়😜
এখন বন্ধুগন চলে যাবো কল্কি পুরানে। এটি সেই পুরান যেটা কল্কি অবতার নিয়েই রচিত।
কল্কি পুরান ২য় অধ্যায় শ্লোক নং ৪-
কল্কি বিষ্ণুযশা নামক ব্রাহ্মণ এর ঘড়ে সুমতি নামক ব্রাহ্মণকন্যার গর্ভে আবির্ভুত হইবেন।
আমার প্রশ্ন-
৭/নবী মোহাম্মদের পিতা কী ব্রাহ্মণ ও মতা কী ব্রাহ্মণকন্যা ছিলেন?
অনেকে বলবে পুজো করলেই ব্রাহ্মণ হয়। তো আসুন পবিত্র বেদ হতেই দেখি ব্রাহ্মণ কে--
ঋগবেদ ৭.১০৩.৮
যে ঈশ্বরের প্রতি গভীরভাবে অনুরক্ত, অহিংস, সৎ, নিষ্ঠাবান, সুশৃঙ্খল, বেদ প্রচারকারী, বেদ জ্ঞানী সে ব্রাক্ষ্মণ।
by তুলসি রাম-
Brahmanas engaged in the yearly soma yajna
for peace and harmony conduct the yajna in honour of
the Supreme Brahman and chant the Vedic mantras at
the end of the first year. The priests facing the fire and
soaked in sweat emerge as if from seclusion in the cave�.
আমার প্রশ্ন-
৮/মোহাম্মদের পিতা আবদুল্লাহ কী বেদ জ্ঞানী ছিলেন?
৯/তিনি কী প্রকৃত সনাতনী ছিলেন??
বি.দ্র: আবদুল্লাহ জীবনে ইসলাম গ্রহন করে নি। আর মোহাম্মদের মাতাও ইসলাম গ্রহন করেনি।
১০/পুরান মতে কল্কির পিতা মাতা পূর্বে হতেই প্রকৃত ধার্মিক থাকবেন। তবে কেন মুসলিমরা মোহাম্মদের পিতা মাতাকে কাফের বলে?
এই পর্বে ১০ টি প্রশ্ন রাখলাম ও প্রমান দিলাম মোহাম্মদ কখনোই কল্কি নয়।
পরবর্তী পর্ব খুব দ্রুতি আসছে।

বর্তমান সময়ে অনেকে, অনলাইনে বিভিন্ন গ্রুপ ও ওয়েবসাইটে কল্কি অবতারের সাথে মোহাম্মদকে গুলিয়ে ফেলছে। তো আসুন সত্য কি তা জানি-
মুসলিমদের কোরান শরীফে পান্জ্ঞাতন,মাযহাব,পীর পুজা,কবর জিয়ারত,শব ই বরাত, ঈদ ই মিলাদুন্নবী, খতন্য, স্বিকৃত নয়। তবুও তারা এসব কেন মানে??
আবার হিন্দুদের অবতারকে বানায় দেয় নবী!! বাহ কী জিনিস মাইরি ওরা😁
আগের পর্বে কল্কি ও অবতার শব্দ বিশ্লেষন এবং পরিবার সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
চলুন এবার এই পর্বে কল্কির উপনয়ন, পিতা, বেদ সম্পর্কে আলোচনা করি-
কল্কি পুরান, ২য় অধ্যায়, শ্লোক নং ৩৫-
কল্কির মাতা কল্কিকে উপনয়ন এর জন্য আহব্বান করেন।
(স্কিনশট দ্রষ্টব্য) ভাষ্যকর- স্বামী জগদীশ্বরানন্দ, ভগবতী প্রেস)
উপনয়ন একটি হিন্দু শাস্ত্রাণুষ্ঠান। এই অণুষ্ঠানের মাধ্যমে হিন্দু বালকেরা ব্রাহ্মণ্য সংস্কারে দীক্ষিত হয়। হিন্দু ঐতিহ্য অণুসারে, উপনয়ন হিন্দু বালকদের শিক্ষারম্ভকালীন একটি অণুষ্ঠান।
উপনয়ন অণুষ্ঠানে শরীরে যজ্ঞোপবীত বা উপবীত (চলিত বাংলায় পৈতে) ধারণ করা হয়। উপবীত প্রকৃতপক্ষে তিনটি পবিত্র সূতো যা দেবী সরস্বতী, গায়ত্রী ও সাবিত্রীর প্রতীক।
স্থান, কাল, পাত্র ভেদে ৭-১৭ বছরের মধ্যে উপনয়ন হয়।
যারা কল্কি কে মহাম্মদ বানাতে চান তাদের কাছে প্রশ্ন-
১/মোহাম্মদের কী ৭-১৭ বছরের মধ্যে উপনয়ন হয়েছিল?
২/আমরা জানি তিনি ২৩ বছর বয়সে ফেরেস্তা জিব্রাইল এর কাছে থেকে শিক্ষা লাভ করেন। তবে কী তা মিথ্য?
৩/কোন ব্রাহ্মণ তার উপনয়ন যোজ্ঞ করেছিলেন?
৪/মোহাম্মদ কী যজ্ঞোপবীত বা পৈতা ধারন করেছিলেন?
কল্কি পুরান, ২য় অধ্যায় শ্লোক ৩৪-৩৯
(স্কিনশট দ্রষ্টব্য) ভাষ্যকর- স্বামী জগদীশ্বরানন্দ, ভগবতী প্রেস)
এই শ্লোকগুলতে দেখা যায় কল্কির #পিতা জিবিত। তিনি তার সন্তানকেরুপী কল্কিকে বেদ এর জ্ঞান দিচ্ছেন।
এখানে এটাও স্পষ্ট যে তিনি নতুন কোন গ্রন্থ রচনা করবেন না। তিনি বেদ এর জ্ঞানই পুরো বিশ্বে প্রচার করবেন।
এটাও স্পষ্ট হয় যে, পবিত্র বেদ অক্ষয়। শুধু মানুষেরা ভুল পথে যাবে, তারা পবিত্র বেদ এর নামে অপপ্রচার করবে। তবে বিষ্ণযশার ন্যায় ধার্মিক ও বেদজ্ঞানী ব্যাক্তিগনও থাকবে।
যারা কল্কি কে মহাম্মদ বানাতে চান তাদের কাছে প্রশ্ন-
৫/মোহাম্মদের পিতা কি তার জন্মের পরও জিবিত ছিল?
৬/কল্কিকে মোহাম্মদ মানলে আবদুল্লাহ, মোহাম্মদের পিতা হয় কীরুপে??
৭/মোহাম্মদের পিতা তাকে বেদ বানী শুনিয়েছিল কি?
৮/মোহাম্মদ, কল্কি হলে তার তো বেদ বানী প্রচারের কথা ছিল। তিনি তা করেছেন কী?
৯/মোহাম্মদ কী ব্রাহ্মণ, সনাতন, উপনয়ন, বেদ, অবতার এসব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র অবগত ছিলেন?
১০/কল্কি পুরান ও ভগবত পুরান মতে, কল্কি বেদ বানীই প্রচার করবেন। কিন্তু মোহাম্মদ কোরান প্রচার করলেন। তবে কী স্ববিরোধী ছিলেন? শাস্ত্র বিরুদ্ধ কর্ম করেছেন?
এই পর্বে ১০ টি প্রশ্ন রাখলাম ও কিছু প্রমান দিলাম যে মোহাম্মদ কখনোই কল্কি হতে পারে না।
কল্কি, মোহাম্মদ -পুরান ও বেদ



মুসলিমদের কোরান শরীফে পান্জ্ঞাতন,মাযহাব,পীর পুজা,কবর জিয়ারত,শব ই বরাত, ঈদ ই মিলাদুন্নবী, খতন্য, স্বিকৃত নয়। তবুও তারা এসব কেন মানে??
আবার হিন্দুদের অবতারকে বানায় দেয় নবী!! বাহ কী জিনিস মাইরি ওরা😁
এই সত্য উন্মোচন করায় মুমিনরা প্রথমে হত্যার হুমকি দিল। সেটাতে কাজ না হওয়ায় লেগে গেল অপপ্রচারে।
আজকের বিষয়-১টি মিথ্যাচারের জবাব ও কল্কির আবির্ভাব তিরভাব বিশ্লেষন।
স্কিনশট ১ এ দেখুন তাদের দাবী-
কল্কিকে দেবতারা যুদ্ধে সহায়তা করবে আবার বদরের যুদ্ধে ফেরেস্তারা নবীকে সাহায্য করেছিল। তাই কল্কি = মোহাম্মদ।
খুব সুন্দর বাশ খাওয়া যুক্তি😜
এখানে তাদের যুক্তি অনু্যায়ী দেবতা = ফেরেস্তা।
কল্কি = মোহাম্মদ।
তারা এটা ভুলে গেছে কল্কি হল বিষ্ণুর অবতার। আর বিষ্ণু হল দেবতা।
তাহলে সমীকরন দাড়য় কল্কি= মোহাম্মদ=বিষ্ণু=দেবতা=ফেরেস্তা
অতএব মোহাম্মদ = ফেরেস্তা
আবার যদি নবীকে মানুষ হিসেবে ধরি তো সমীকরন আসে-
মানব সন্তান = মোহাম্মদ = কল্কি = বিষ্ণু = দেবতা = ফেরেস্তা
অতএব
মানুষ = মোহাম্মদ = ফেরেস্তা = মানুষ
কি মুমিন ভাইরা মিথ্যাচারে খেলেন তো ধরা।
আমার প্রশ্ন :
১/নবী কী ফেরেস্তা?
২/ফেরস্তারা কী মানুষ?
৩/মানুষ ও ফেরেস্তা এক?.
এছাড়া তারা মিথ্যচার করে বেদ= জ্ঞান = কোরান। তাই কল্কির যে বানী প্রচারের কথা তা হলো কুরান।
এখানেও মুমিন ভাইয়েরা বিরাট রড় ভুল করে ফেলেছে। আসুন তাদের ভুলটা দেখায় দিই-
আমি তর্কের খাতিরে মানলাম বেদ ই হল কুরান এবং কল্কিই হলো মোহাম্মদ।
কল্কি পুরান ১ম অংশ, ২য় অধ্যায় এর ৩৭ নং শ্লোক এ বলা আছে যে বিষ্ণুর বানীই বেদ।( স্কিনশট ২ হতে দেখুন)
ওপরের সমীকরনে প্রমান করেছি মুমিন ভাইদের মতে বিষ্ণু = কল্কি= মোহাম্মদ
তবে অর্থ দাড়ায় বেদ= কুরান হলো বিষ্ণু = মোহাম্মদ এর বানী।।
আবার এটাও দেখিয়েছি বিষ্ণু = দেবতা = ফেরেস্তা
তাহলে বেদ= কোরান হলো বিষ্ণু = দেবতা = ফেরেস্তার বানী।
আমার প্রশ্ন-
৪/এখনও কী বেদ ও কুরান এক বলবেন?
৫/বেদ = কুরান হলে। এটি মোহাম্মদের রচিত। মানবেন কী?
৬/দেবতা = ফেরেস্তা হলে। কোরান হল ফেরেস্তা, তথা জিব্রাইলের বানী। মানবেন কী?
এখন আসি কল্কির আবির্ভাব ও তিরোভাব নিয়ে-
কল্কি পুরান ১ম অংশ ২য় অধ্যায় শ্লোক ৪ ও ৮ (স্কিনশট ৩ দেখুন)
শ্লোক ৪ এ বলা আছে কল্কি আবির্ভুত হবেন। অর্থাত যৌনক্রিয়ার মাধ্যমে তিনি আসবেন না।
শ্লোক ৮ এ বলা আছে কল্কি সত্য যুগ ও সনাতন ধর্ম পুনর্প্রতিষ্টা করে বৈকুন্ঠ বা বেহেস্তে গমন করিবেন।
আমার প্রশ্ন-
৭/নবী মোহাম্মদের কী অলৌকিক ভাবে জন্ম হয়েছে?
৮/তিনি কি সত্য যুগ প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন?
৯/তিনি কি সনাতন ধর্মের প্রচার করেছেন?
১০/মোহাম্মদের রুহু বা আত্মা কী বেহেস্তে আছে না এখনো পৃথিবীতে?
এ পর্বেও ১০ টি প্রশ্ন রাখলাম। কোন মুমিন ভাই পারলে এসবের উত্তর দিন।
কল্কি, মোহাম্মদ, পুরান ও বেদ।

পর্ব ৪
এই পর্বে মুসলিমদের কথিত কল্কি পুরান ৩০/৩-৪ মিথ্যাচরের জবাব ও কল্কি কতৃক রাজশূয় ও অশ্বমেধ যোজ্ঞের প্রমান।
বন্ধু গন কোরানে ঈদ ই মিলাদুন্নবী,তাজিয়া, মসজিদে লাউড স্পিকার স্বীকৃত না থাকলেও তারা মানে কেন? আসলে ওরা নিজ ধর্ম ছেড়ে অন্যের পিছনে লাগতে পছন্দ করে। তবে সনাতনীরা জেগেছে, তাই যবনদের দিন শেষ।
মুসলিমরা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে কল্কি পুরান হতে দেখাতে চেষ্ঠা করে যে কল্কি পুরহিত ও তিলকধারীদের বিনাশ করবেন। কিন্তু ৩য় অংশ ১৬ অধ্যায় এর ৩-৪ নং শ্লোকে মূল বইয়ের অনুবাদে ভিন্ন অর্থ। সেখানে আছে সকলে তিলক ধারন করবে। যারা ধর্ম ব্যাবস্যায় লিপ্ত তারা বিলুপ্ত হবে ও বেদ বানী প্রচারিত হবে। লিংক
কল্কি পুরান নিয়ে ৩০/৩-৪ এর জবাব। প্রমান সহ (ঐচ্ছিক পোস্ট)
এখন আসি কল্কি পুরান ৩য় অংশ ১৬ অধ্যায় (মুমিনদের কথিত ৩০ অধ্যায়)। (অনুবাদক -শ্রী জগম্মোহন তর্কালঙ্কার,বৈদীক যন্ত্র, কলকাতা,বগ্বাজার)
এখানের ৭ নং শ্লোকটি(পৃষ্ঠা ২৭৫) নিম্নরুপ-
রাজসূয়ৈব্বাজপেয়ৈরমেধৈর্ম্মহাত্বনঃ|
নানাযাগৈঃ কর্ম্মতন্ত্রৈরীজে ক্রুতুপতিং হরিম্ ||
সরলার্থ-কর্মকান্ডের অন্তর্গত রাজসূয় যজ্ঞদারা, অশ্বমেধ যজ্ঞদারা ও অন্যান্য নানাবিধ যজ্ঞদারা যজ্ঞপতি শ্রীহরির অর্চনা করিব।
তো বন্ধুগন আপনারা দেখলেন যে কল্কি পুরানে কল্কি একজন সনাতন ধর্মালম্বী এবং বিভিন্ন যজ্ঞ করবেন। তো যে সব মসলিম ভাই কল্কিকে মুসলিম ও মোহাম্মদ বলে ভ্রম করেন তাদের নিকট প্রশ্ন-
১/মোহাম্মদ কি জানত যজ্ঞ কাকে বলে?
২/মোহাম্মদ কি যজ্ঞ করত?
৩/কল্কি = মোহাম্মদ হলে তিনি যজ্ঞ করেছিলেন। তো আপনারা মুসলিমগন বিপথে গেলেন কেন?
৪/মুসলিমগন যজ্ঞ করেন না কেন? (যেহেতু কল্কি = মোহাম্মদকে অনুসরন করা সুন্নত😁)
৫/মুসলিমগন, এখানে শ্রীহরি =????
(আবার আল্লাহ বলে শিরক করবেন না😃)
তো মুসলিম ভাইগন যারা মোহাম্মদ = কল্কি মানেন, তারা দ্রুত সনাতন ধর্মে,সত্য ধর্মে ফিরে আসুন। নতুবা মোহাম্মদ যে কল্কি নয় এটা স্বীকার করুন।

পর্ব -৫
(আজকের পর্বে কল্কির পিতার ও মমাতার নাম এর অর্থ নিয়ে মিথ্যাচারের জবাব দিব।)
মুসলমানদের মনগড়া অর্থানুসারে “বিষ্ণুযশ” মানে স্রষ্টার দাস আর আবদুল্লাহ মানে ও স্রষ্টার দাস , কিন্তু মুসলমানদের বলি আবদুল্লাহ পরে যে টাইটেল যুক্ত আছে ইবনে আবুদুল মুত্তালিব , তার অর্থ টা কে করবে মুসলমানগণ ? মুসলমানরা দেখি আজকাল নিজেদের মধ্যেও বিকৃত করা শুরু করছে।
★নবীর পিতার নাম- #আবদুল্লাহ ইবনে আবদুল মুত্তালিব
★নবীর পূর্ন নাম- আবু আল-কাশিম মুহাম্মাদ ইবনে ʿ#আবদুল্লাহ ইবনে ʿআবদুল মুত্তালিব ইবনে হাশিম
★প্রশ্ন-
১/দু জনের নামেই আবদুল্লা আছে। তো শুধু পিতার নাম আবদুল্লা কেমনে হয়?
২/পিতার নামে প্রথম শব্দটি নিল, পুত্রের নামেও প্রথম শব্দটি অর্থাত আলী নেয়া হয়না কেন?
৩/ আলী এর অর্থ করে নরাশংশ বা আহমদ এর সাথে মিলতে পারবে?
★প্রথমে দেখলেন মুসলিমরা নিজ ধর্ম নিয়ে জ্বালিয়াতি করে। তো এরা অন্য ধর্মের কী করবে, তা তো বুঝতেই পারছেন। আসুন প্রমান দেখি-
মুহাম্মদের জন্মের আগে মুহাম্মদের (মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ) পিতা আব্দুল্লাহ মারা যায় কিন্তু যুগাবতার কল্কি অবতারে পিতা জীবিত ছিল যার কারণে বিষ্ণযশ পুত্র কল্কির মুখ দর্শন করতে পেরেছে ।
 মুহাম্মদ কাফের বংশে জন্ম গ্রহণ করেছেন আর যুগাবতার কল্কি অবতার ব্রাহ্মন ঘরে জন্ম গ্রহণ করবেন ।
 মুহাম্মদের পিতা অমুসলিম অবস্থায় এবং কাফের অবস্থায় মারা যায় যা আমরা প্রথম কোরইশ বংশ থেকে , প্রথম যিনি ইসলাম গ্রহণ ( মহাম্মদের চাচাতো ভাই আলী) করে সেই ঘটনা পর্যালোচনা করে পাই , যুগাবতার কল্কির সময় কেউ কোন ধর্ম গ্রহণ করবে না । কল্কি শুধু অধার্মিকদের নাশ করবেন ।
 মুহাম্মাদ (সা.) এর পিতা আবদুল্লাহ ইবনে আবদুল মুত্তালিব , যুগাবতার কল্কি অবতারের পিতার নাম বিষ্ণযশ । মুসলমানরা শুধু আবদুল্লাহ এর অর্থ করে কিন্তু ইবনে আবদুল মুত্তালিব এর অর্থ করে না ? ইবেন আব্দুল মুত্তালিব , আবদুল্লাহ হলে মুহাম্মদ তো আবদুল্লাহ । । কারণ মুহাম্মদের নামে তো স্পষ্ট ভাবে আবদুল্লাহ কথাটি উল্লেখ আছে । নবী মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ ।
★আর বলা আছে তার বাবার নাম হবে বিষ্ণুযশ যার অর্থ সৃষ্টিকর্তার গোলাম । অপরদিকে নবী মুহাম্মদ এর পিতার নাম আবদুল্লাহ শব্দের অর্থও সৃষ্টিকর্তার গোলাম ! ব্যাকরনে অতি দুর্বলতার লক্ষণ হল এটি । বিষ্ণুযশ শব্দের অর্থ "ঈশ্বরের মহিমা" , সৃষ্টিকর্তার গোলাম নয় ।
★ বিষ্ণু অর্থ পালন করতা বা স্রষ্টা এবং যশ অর্থ খ্যাতি বা প্রসংশা বা মহিমা।
তাই বিষ্ণুযশ অর্থ স্রষ্টার সর্বময় খ্যাতি বা মহিমা।
★প্রশ্ন-
৪/আলী বা আবদুল্লা অর্থ কী স্রষ্টার সর্বময় খ্যাতী হয় কী??
এখন আসি কল্কির মাতা নিয়ে অপপ্রচারের জবাবে-
 মুহাম্মদের দুধ মা ছিল যার নাম হালিমা বিনেতে আবু জুয়াইব ( হালিমা সাদিয়া) কিন্তু কল্কির কোন দুধ মা ছিল না মুসলমানগণ ।
সংস্কৃতে সুমতি অর্থ হল বুদ্ধিমতি অথবা উত্তম বুদ্ধির অধিকারি , শান্তি নয় মুসলমানগণ । সুমতি একজন নারী নাম ।
আরবিতে আমিনা অর্থ শান্তি হতেই পারে মুসলমানদের নিকট , তাহাতে আমার মাথা ব্যাথা নাই কিন্তু সংস্কৃতে সুমতি শব্দের অর্থ শান্তি নয় বুদ্ধিমতি অথবা উত্তম বুদ্ধি, অথবা জ্ঞানবান অথবা ন্যায়বান। ।
আমিনা মানে শান্তি নয় প্রকৃত অর্থে আমিনা অর্থ হল বিশ্বস্ত মহিলা । মুসলমানরা শুধু মাত্র সনাতনিদের বিভ্রান্ত করার জন্য , মনগড়া “সুমতি” অর্থ শান্তি দিয়ে আমিন মানেও শান্তি তৈরী করে সনাতনিদের বিভ্রান্ত করছে এবং করেই যাবে ।
মুসলমানরা কখন কি বলে নিজেও জানে না একথা বলার কারণ হল :
মুসলমানদের হঠাৎ করে জিজ্ঞেস করবেন আমিনা মানে কি? বলতে পারবে না । অনেক ভেবে চিন্তে হয়ত বলবে মুহাম্মদের মাতা নাম আমিনা । আর কল্কির মাতার সাথে মুহাম্মদের মাতার নামের অর্থগত মিল তৈরী করে মুসলমানরা দাবি করে আমিনা মানে শান্তি । মেনে নিলাম আমিনা মানে শান্তি । তাহলে মুসলমানগণ , আমিনা শব্দটি হল স্ত্রীলিঙ্গ । সেই আমিনা কখন পুরুষলিঙ্গ “সালাম” শব্দে রুপান্তির হয়ে শান্তি হয়ে গেল ।
• আমিনা = শান্তি ( স্ত্রীলিঙ্গ ) , সালাম=শান্তি (পুংলিঙ্গ )।
প্রশ্ন-
৫/তাহলে যাদের নাম সালাম তাদের কে সালাম নামে ডাকলে কি আমিনাকে ডাকা হবে?
• ৬/সালাম মানে শান্তি , ইসলাম মানে কিভাবে শান্তি হয় হয় মুসলমানগণ আত্মসমর্পণ না হয়ে ?
৭/ সালাম শব্দের আগে ই যোগ করে ইসলাম রুপান্তর করা হয়েছে , তাহলে কি করা আর ইকরা অর্থ একই অথবা আম ও আমড়া কি একই ?
• ৮/আমিনা মানে শান্তি হলে , মিনা মানে কি মুসলমানগণ যেখানে সালাম ও ইসলাম মানে এক হয় সেখানে মিনা ও আমিনা মানে এক হবে না কেন ?
এই রকম শব্দের খেলা যদি আমি খেলি তবে আমিও চৈতন্যমহাপ্রভুকে মুসলমানদের শেষ ইমাম, মেহেদি বানাতে পারি! ইমাম শব্দের অর্থ বলতে সেই পণ্ডিত ব্যাক্তিকে বোঝাই যে নামাজের পরিচালনা করে অর্থ্যাৎ যে পণ্ডিত ব্যাক্তি উপাসনার পরিচালনা করে এবং মেহেদি শব্দের অর্থ সুপথের সন্ধান প্রাপ্ত। শ্রীচৈতন্য কে-মহাপ্রভু ও কৃষ্ণনাম কীর্তনের পরিচালক হিসাবে ভূষিত করা হয়(ইমাম) এবং তিনি হরেকৃষ্ণ নামের মাধ্যমে মানুষের সুপথ সন্ধান করেছেন(মেহেদি)এরসঙ্গে তিনি শান্তির বাণীর প্রচারক(ইসলাম শব্দের অর্থ শান্তি)। তাহলে অর্থগত বিশ্লেষণ করে দাঁড়ালো চৈতন্যমহাপ্রভুই সেই ইমাম মেহেদি! আশা করি আমার এই শব্দের খেলা মুসলমানেরা মেনে নেবে!

14 comments:

  1. Ibne means "son of".
    Example:
    Muhammad ibne Abdullah ibne Hashem means

    Muhammad, is son of Abdulah, is son of Hashem.

    ReplyDelete
    Replies
    1. https://nobojagaran.com/prophecies-in-indian-scriptures-about-hazrat-muhammad-pbuh/

      Delete
  2. হিন্দু ধর্মে মুহাম্মদ সা : এর ভবিষ্যত বাণী
    অথর্ববেদ 20 নাম্বার গ্রন্থের 127 নাম্বার অনুচ্ছেদের 1 নাম্বার মন্ত্র বলছে,

    মন্ত্র 1: তিনি হলেন নারাশাংসা, তিনি হলেন কাওরামা যাকে রক্ষা করা হয়েছে 60, 090 জন শত্রুর কবল থেকে।

    দুই নাম্বার মন্ত্র বলছে,

    মন্ত্র 2: তিনি একজন উটে চড়া ঋষি।

    তিন নাম্বার মন্ত্র বলছে,

    মন্ত্র 3: তিনি হলেন মামা ঋষি।

    মন্ত্র 4: তিনি হলেন বৈসবি দেব।

    এক নম্বর মন্ত্র বলছে তিনি হলেন নারাশাংসা, নর সংস্কৃততে যার মানে হচ্ছে একজন মানুষ বা একজন ব্যক্তি, শাংসা শব্দটির অর্থ প্রশংসনীয় , আর আরবি শব্দ মুহাম্মদ এর অর্থ প্রশংসনীয়। এটাই হলো সর্বশেষ নবী ও রাসূল মুহাম্মদ সা : এর নাম।

    তারপরে বলছে তিনি হলেন কাওরামা, কাওরামা শব্দটির আরেকটা অর্থ হলো শান্তির রাজপুত্র , মহানবী সা : ছিলেন শান্তির রাজপুত্র, এর আরেকটা অর্থ হলো অভিবাসী, আমরা

    জানি মহানবী মুহাম্মদ সা : মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছিলেন অর্থাৎ অভিবাসী হয়েছিলেন।

    এরপরে বলা হয়েছে তাকে রক্ষা করার হয়েছে 60090 জন শত্রুর কবল থেকে, আমরা জানি যে সে সময় নবীর যেসকল শত্রু ছিলেন তাঁদের সংখ্যা ছিল প্রায় 60000।

    দুই নাম্বার মন্ত্র বলছে তিনি হবেন একজন উটে চড়া ঋষি, কোন ইন্ডিয়ান ঋষি কিংবা ব্রাম্মন কখনো উটে চড়বেন না, কারণ উটে চড়া ব্রাম্মনদের জন্য নিষিদ্ধ।

    মনুস্মৃতি তে উল্লেখ করা হয়েছে, 11 নাম্বার অধ্যায়ের 202 নম্বর অনুচ্ছেদে, যে "একজন ব্রাম্মন কোন উট বা গাধার পিঠে চড়তে পারবেন না। "

    সেজন্য তিনি হবেন এমন কেউ যিনি বিদেশী।

    তিন নম্বর মন্ত্র বলছে তিনি মামা ঋষি বা মহাঋষি, মামা বলতে কেউ বলে থাকে মোহাম্মদ কেউ বলে মহানঋষি।

    4 নম্বর মন্ত্র বলছে, তিনি হলেন রেব, রেব অর্থ "যে প্রশংসা করে", নবী মুহাম্মদ সা : এর আরেক নাম আহমাদ এর অর্থ হলো "যে প্রশংসা করে। "

    অথর্ববেদে মহানবী মুহাম্মদ সা : কে নিয়ে আরো ভবিষ্যতবাণী আছে, যেমন : গ্রন্থ নম্বর 20, অনুচ্ছেদ নম্বর 21, মন্ত্র নম্বর 6,

    এই মন্ত্রে আহযাবের যুদ্ধের কথা বলা হয়েছে,

    "এই ঋষি কে রক্ষা করার হবে 10000 শত্রুর কবল থেকে আর তিনি এই যুদ্ধে বিজয়ী হবেন লড়াই না করেই, তিনি একজন কারু। "

    এখন সংস্কৃত শব্দ "কারু " এর অর্থ, যে ব্যক্তি প্রশংসা করে

    এর আরবি করলে হয় আহমাদ, যেটা আমাদের নবী মুহাম্মদ সা : এর নাম। বলা হয়েছে, তিনি লড়াই না করেই এই যুদ্ধে জিতবেন, আর আমরা জানি, আহযাবের যুদ্ধে নবীজি লড়াই না করেই জিতেছিলেন। আর আমরা জানি যে সেই যুদ্ধে শত্রু পক্ষের লোকজন ছিল প্রায় 10 হাজার।

    আরো অসংখ্য জায়গায় এই ভবিষ্যত বাণী করা আছে,

    অথর্ববেদ: 20 নম্বর গ্রন্থ, 21 নম্বর অনুচ্ছেদের, 7 নম্বর মন্ত্র।

    ঋকবেদ : 1 নম্বর গ্রন্থের, 53 নম্বর অনুচ্ছেদের, 9 নম্বর মন্ত্রে।

    সামবেদ অগ্নি : 64 নম্বর মন্ত্র। - বলা হয়েছে এই ঋষি তিনি তার মায়ের দুধ পান করবেন না,,, আমরা জানি মুহাম্মদ সা : মায়ের দুধ পান করেন নি।

    সামবেদ উত্তরচিকা : মন্ত্র নম্বর 1500।

    সামবেদ ইন্দ্র : অধ্যায় নম্বর 2, মন্ত্র নম্বর 112।

    যজুর্বেদ : অধ্যায় 31, অনুচ্ছেদ 18।

    ঋক্বেদ : 8 নম্বর গ্রন্থ, 6 নম্বর অনুচ্ছেদের, 10 নম্বর মন্ত্রে।

    এরকম আরো 20 টি রেফারেন্স আছে।
    পরবর্তী তে এই রেফারেন্স গুলোর সঠিক ব্যাখ্যা নিয়ে আসবেন।

    ReplyDelete
    Replies
    1. আরে বলদ কল্কি অবতার 4 লক্ষ বছরের অনেক পর আসবে
      অবতার কাকে বলে হিন্দুধর্ম অনুসারে করুণাময় ঈশ্বর যখন জগতের কল্যাণ সাধনের জন্য বিভিন্ন রূপ ধারণ করে এ ধরাধামে নেমে আসেন, তখন তাকে অবতার বলে ।এখানে কিন্তু ঈশ্বর নামেন কোনো দূত পাঠান না ।বিষ্ণু দশ অবতারের মধ্যে কল্কি অন্যতম ৷ বিষ্ণু হচ্ছে ঈশ্বরের রূপ ৷ঈশ্বর বিষ্ণুরূপে জগতের পালন করেন ।আর কল্কি যে বিষ্ণু ও সে ৷আর জাকির নায়েক বলছেন
      বিষ্ণু মিনস গড।তাহলে কল্কিও ঈশ্বর ৷ এখন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) যদি কল্কি হন তার মানে তো হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)ও ঈশ্বর (আল্লাহ) যা হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ছিলেন না ।আর জাকির নায়েক এর মতো চিন্তা করলে পৃথিবীতে অনেক কল্কি অবতার পাওয়া যাবে ৷

      Delete
    2. https://www.agniveerbangla.org/2018/03/blog-post_1.html?m=1#:~:text=%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%83%20%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B0%20%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A7%87%2C%20%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0,%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%20%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%9D%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%20%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A5%A4

      Delete
    3. আভ-ত্রা মানে ঈশ্বর কতৃক প্রেরিত। ঈশ্বর নিজে কি কারনে আসতে যাবে।

      Delete
  3. জনাব,নিজের পরিচয় জ্ঞান ব্যাতীরেকে কেহই ধর্ম জ্ঞান হাসিল করতে পারেনা! আপনি কি আপনাকে চিনতে পেরেছেন? নিজের পরিচয় জ্ঞান যার রপ্ত হয়
    তার কাছে কোন কিছুই অজানা থাকেনা! ধর্মীয় বিষয়টি খুবই স্পর্শকাতর একটি বিষয়
    যা নিয়ে তর্ক করা নিষিদ্ধ!মূল কথাটি হল নিজেকে নিজে কে কতটা জানতে বা চিনতে পেরেছি তা নিয়ে চিন্তা করা। আপনাকে ধন্যবাদ

    ReplyDelete
  4. ঠিক মতবাদ দেওয়ার জন‍্য ধন‍্যবাদ

    ReplyDelete
  5. হে আল্লাহ আপনি আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন ও হিন্দুধর্মের ভাই-বোনেদেরকেও হেদায়েত দান করুন। আমাদের সকলকে ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের ইসলাম ধর্মে থাকার ও অন্য ধর্মের লোকেদের ইসলাম ধর্মের পথে আসার তৌফিক দান করুন। আমারা সকলেই বলি আমিন।
    আল্লাহু আকবর।

    ReplyDelete
  6. শালা তোর জন্মের দোষ আছে।

    ReplyDelete