বেদ পাঠে সক্ষম না হলে তার অনুবাদ পড়ে তার ধ্যান করা উচিত।শাস্ত্র মতে- যে ব্যক্তি বেদ পড়া থেকে দূরে থেকে অন্য শাস্ত্র নিয়ে সময় কাটায়,তার পুত্রসহ তার নিচুগতি প্রাপ্ত হয়।সাপ খোলস ত্যাগ করলে যেমন নতুন শরীর পায়,ঠিক তেমনি কেউ যদি বেদ পড়ে,তার ধ্যান করে তাহলে সেও নতুন জীবন পায়।
অনেকে বেদ পড়ে কিন্তু অর্থ বোঝার বিন্দুমাত্র চেষ্টা করে না কিংবা বোঝে না।কেউ আবার দু চার চরন মুখস্ত করে বিদ্যা জাহির করে বেড়ায়।আবার কারো ক্ষেত্রে এই অনুবাদ প্রাণহীন,এই অনুবাদ প্রাণময়।আচ্ছা,শব্দের কি প্রাণ হয়? আমার এই বাক্যগুলির কি আদৌ প্রাণ আছে? শব্দ নিয়ে যখন ধ্যান করা হয় তখন সেই শব্দের গূঢ় রহস্য ধরা দেয়,প্রাণ পায় সেই শব্দমালা।বিষয়টিকে অনেকটা প্রতিমার প্রান প্রতিষ্ঠার মত বলা চলে।স্বাভাবিকভাবে একটা প্রতিমা মাটির একটা স্থাপত্যকর্ম যা আমাদের দেব-দেবীর আকৃতি প্রাপ্ত।যখন প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয় তখনই তার পুজা অনুষ্ঠিত হয়।ধ্যানে তার রূপ কল্পনা করা হয়।
বেদ পাঠের পুর্বে তাই মহামতি সায়নচার্য্য বলেছেন- যিনি বেদ পড়েছেন কিন্তু তার অর্থ বুঝেনি, তিনি কেবল ভারবাহী গাধার ন্যায়। যেখানে আগুন নেই সেখানে কাঠ দিলে যেমন আগুন জ্বলবে না,ঠিক তেমনি বিনা অর্থে বেদ পাঠ ও নিষ্ফল।
Monday, April 3, 2017
বেদ পাঠ করুন অর্থ বুঝে-
Hey visitor! I'm Satyajit Roy holding a big name of famous indian film director! but not for nothing at all ��. Trying to write something about something.
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment